কুষ্টিয়ায় সেতু সংস্কারের ৬৫ লক্ষ টাকার কাজ সিডিউল মোতাবেক ও সরকারি নীতিমালা মেনে শেষ করেছেন সড়ক জনপদ
সুমন শেখ
স্টাফ রিপোর্টার কুষ্টিয়া।
কুষ্টিয়া জেলার মাসুদ রুমি সেতুর ৫০০ মিটার দৈর্ঘের একটি সেতুর কয়েকটি খানাখন্দ ও পিলার সংস্কার বাবদ ৬৫ লক্ষ টাকা ব্যয় করে সিডিউল মোতাবেক ও সরকারি নীতিমালা মেনে শেষ করেছেন কুষ্টিয়ার সড়ক বিভাগ। যার কাজ সিডিউল মোতাবেক শেষ করায় প্রশংসা করেছেন জেলা সচেতন মহল। সেতুটি ফিরেছে নতুনের রুপে। স্থানীয়রা প্রশংসা করে বলেছেন সড়ক বিভাগের কর্মকর্তা দের দক্ষতার কারণে এবং ঠিকাদারদের অক্লান্ত পরিশ্রমে সংস্কারের হয়েছে শিডিউল মোতাবেক। এ যেন সংস্কার নস নতুন সড়ক পেয়েছি আমরা। কুষ্টিয়ার গড়াই নদীর উপর অবস্থিত সৈয়দ মাছ-উদ রুমী সেতু। চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে ৫০০ মিটার দৈর্ঘের এ সেতুটির সংস্কার কাজ মাসুদ করীম এন্টার প্রাইজ নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে শেষ করে সড়ক বিভাগ। পিচ দিয়ে সংস্কার করা হয় সেতুটিতে সৃষ্টি হওয়া ছোট-বড় গর্ত, তৈরী করা হয় ভেঙে যাওয়া সেতুর সাইডে থাকা কয়েকটি নিরাপত্তা পিলারও। যে কাজে সড়ক বিভাগ ব্যায় করেছে ৬৫ লক্ষ টাকা। সেতুটি ফিরেছে নতুনের রুপে। স্থানীয়রা প্রশংসা করে বলেছেন সড়ক বিভাগের কর্মকর্তাদের অক্লান্ত পরিশ্রমে ও তদারকির কারণে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান সংস্কারের এ কাজে স্বচ্ছতা রেখে করতে বাধ্য হয়েছেন। এদিকে কুষ্টিয়া জেলা সচেতন মহল প্রশংসা করে বলেছেন এ কাজের দায়িত্বে থাকা সড়ক বিভাগের কর্মকর্তা লিটন আহম্মেদের অক্লান্ত পরিশ্রম ও দক্ষতার কারণে সংস্কার কাজে ত্রুটির বা অনিয়মের করার সুযোগ পায়নি ঠিকাদার। এবং জনসাধারণ নির্বাহী প্রকৌশলীর ও প্রশংসা করেছেন। তবে এ সংস্কার কাজে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন বলে মন্তব্য করেছেন জনসাধারণ। আর নির্বাহী প্রকৌশলী মনজুরুল করীম দপ্তরের বা প্রকল্পের প্রতিটা কাজ নিজেই দক্ষতার সাথে তদারকি করে থাকেন। প্রতিবছর সংস্কারের কাজে সরকারি নীতিমালা ও শিডিউল মোতাবেক করে থাকেন সড়ক জনপদের কর্মকর্তা বৃন্দ বলেছেন জেলার জনসাধারন। তাই এসব কাজে অনিয়ম করার সুযোগ থাকে না কোন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের। কিছু কুচক্র বাহিনী সড়ক বিভাগের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধ সংবাদমাধ্যমে ভুল তথ্য দিয়ে মান ক্ষুন্ন করার চেষ্টা করে যাচ্ছে। দাবী জানিয়ে সাধারন মানুষ বলেছেন এ বিষয়ে আমরা তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই ।