1. dailybanglard@gmail.com : দৈনিক বাংলার দিগন্ত : দৈনিক বাংলার দিগন্ত
  2. info@www.dailybanglardigant.online : দৈনিক বাংলার দিগন্ত :
বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৪:২৫ অপরাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি :
জরুরী সাংবাদিক নিয়োগ চলছে আপনার কাছে একটি দুর্দান্ত সুযোগ! "দৈনিক বাংলার দিগন্ত" সংবাদপত্রে জরুরী ভিত্তিতে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে।
শিরোনাম :
প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তে নিহত অত্যন্ত ৩,দগ্ধ ৩০ কুষ্টিয়ায় সেতু সংস্কারের ৬৫ লক্ষ টাকার কাজ সিডিউল মোতাবেক ও সরকারি নীতিমালা মেনে শেষ করেছেন সড়ক জনপদ কুষ্টিয়া জেলা সদর উপজেলা বিএনপির তরুণ নেতা হাজী মোঃ জয়নাল আবেদিন প্রধানকে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে পেতে চাই উপজেলা বাসি ধোবাউড়ায় থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে ভারতীয় মদসহ আটক ০১ ময়মনসিংহের তারাকান্দায় বাস ও পিকআপ মুখোমুখি সংঘর্ষে চালক নিহত আত্মসমর্পণকারী কেএনএফ সদস্যদের পরিবারের পাশে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী লালমনিরহাটে বাড়ছে পানি, পাঁচ উপজেলায় হতে পারে বন্যা সীতাকুণ্ডে ‘রাইজঅন’ শো রুম এর শুভ উদ্বোধন সম্পন্ন বারহাট্টা চিরুনি অভিযানে পাঁচজন আটক আদিতমারীতে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত ; আহত ২ !

পেঁয়াজ সংরক্ষণের মডেল ঘর নির্মাণে কৃষি বিপণন কর্মকর্তা রাসেলের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ, বিপাকে কৃষক

  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৯ মে, ২০২৫
  • ৩৩ বার পড়া হয়েছে

পেঁয়াজ সংরক্ষণের মডেল ঘর নির্মাণে কৃষি বিপণন কর্মকর্তা রাসেলের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ, বিপাকে কৃষক

সুমন শেখ
স্টাফ রিপোর্টার কুষ্টিয়া।।

কুষ্টিয়া কুমারখালি উপজেলায় পেঁয়াজ সংরক্ষণের মডেল ঘর নির্মাণে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে কৃষি কর্মকর্তা রাসেলের বিরুদ্ধে। সংশি-ঐ কর্মকর্তারা ও ঠিকাদার নিলে প্রতিটি ঘরের অর্ধেক বরাদ্দ হাতিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছেন বলেও অভিযোগ রয়েছে। শুধু তাই নয়, প্রকৃত যোগ্য কৃষকদের রাফ দিয়ে টাকার বিনিময়ে স্বজনপ্রীতি করে কৃষকদের বর বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। তবে যারা এই মডেল ঘর পেয়েছেন, তাদের অনেকের ঘরের নির্মাণ এখনো শেষ হয়নি। অথচ পেঁয়াজ উঠানো শেষ হয়েছে আরো একমাস আগে। যে কারণে বিপাকে পড়েছেন কৃষকেরা। অন্যদিকে বরাদ্দ পাওয়া কৃষকদের প্রশিক্ষণের বরাদ্দের টাকা নিয়ে হয়েছে নয় ছয়। আদা যায়, ফলন ও দাম আল হওয়ায়
প্রতিবছরই কুমারখালি বাড়ছে পেঁয়াজের আবাদ। কিন্তু সংরক্ষণের অভাবে এখানকার উৎপাদিত পাচনশীল ফসল পেঁয়াজের ২৫ থেকে ৫০ শতাংশই নষ্ট হয়ে যাওয়ার কারণে পেঁয়াজ চাষিরা কথিগ্রস্ত হন। এমন অবস্থায় পেঁয়াজে সংরক্ষণের জন্য সরকারিভাবে উদ্যোগ নেওয়ার দাবি জানিয়ে জালছিল প্রাস্টিক পেঁয়াজ চাষিরা। এর ফলে কৃষিবিপণণ অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন কৃষক পর্যায়ে পেঁয়াজ ও রসুন সংরক্ষণ পদ্ধতি জাধুনিকায়ন এবং বিপণন কার্যক্রম উন্নয়ন প্রকল্পের অধীনে কুমারখালি ১৫ টি ঘরের বরাদ্দ দেওয়া হয়। কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের মাঠ কর্মকর্তা রাসেল বিশ্বাসের যোগসাজশে ১০ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকার বিনিময়ে দেওয়া হয়েছে এ সকল সরকারি ঘর। এছাড়া ঘরের ডিজাইন বিকৃত করে নির্মাণ করা হচ্ছে। ঘর নির্মাণে অথবা বিতরণের বিষয়ে কোন মতামত দেওয়া হচ্ছে না কুমারখালি উপজেলা প্রশাসন ও কৃষি অফিসের। এমনকি কুমারখালি উপজেল্য প্রশ্ন্যাসন ও কৃষি অফিসে নেই এ সকল ঘরের তালিকা। সরেজমিনে দেখা যায়, ৫ লাখ ৯০ হাজার টাকা ব্যয়ে নির্মাণ প্রতিটি ঘর বাড়ির উঠান বা ফাঁকা জায়গায় মাত্র এক শতাংশ জমিতে টিন-বাঁশ, কাঠের বাটাম, লোহা ও কংক্রিটের সমন্বয়ে তৈরি করা হচ্ছে। সাধারণ সরকারি সুবিধা বঞ্চিত কৃষকরা বলেছেন তদন্ত সাপেক্ষে আমাদের সরকারি সুবিধা ঠিকমতো পাই সেই ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত -২০২৫, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট