1. dailybanglard@gmail.com : দৈনিক বাংলার দিগন্ত : দৈনিক বাংলার দিগন্ত
  2. info@www.dailybanglardigant.online : দৈনিক বাংলার দিগন্ত :
বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০২:৩৯ অপরাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি :
জরুরী সাংবাদিক নিয়োগ চলছে আপনার কাছে একটি দুর্দান্ত সুযোগ! "দৈনিক বাংলার দিগন্ত" সংবাদপত্রে জরুরী ভিত্তিতে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে।
শিরোনাম :
প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তে নিহত অত্যন্ত ৩,দগ্ধ ৩০ কুষ্টিয়ায় সেতু সংস্কারের ৬৫ লক্ষ টাকার কাজ সিডিউল মোতাবেক ও সরকারি নীতিমালা মেনে শেষ করেছেন সড়ক জনপদ কুষ্টিয়া জেলা সদর উপজেলা বিএনপির তরুণ নেতা হাজী মোঃ জয়নাল আবেদিন প্রধানকে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে পেতে চাই উপজেলা বাসি ধোবাউড়ায় থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে ভারতীয় মদসহ আটক ০১ ময়মনসিংহের তারাকান্দায় বাস ও পিকআপ মুখোমুখি সংঘর্ষে চালক নিহত আত্মসমর্পণকারী কেএনএফ সদস্যদের পরিবারের পাশে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী লালমনিরহাটে বাড়ছে পানি, পাঁচ উপজেলায় হতে পারে বন্যা সীতাকুণ্ডে ‘রাইজঅন’ শো রুম এর শুভ উদ্বোধন সম্পন্ন বারহাট্টা চিরুনি অভিযানে পাঁচজন আটক আদিতমারীতে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত ; আহত ২ !

সেনাবাহিনীর প্রচেষ্টায় পার্বত্য চট্টগ্রামে বম জনগোষ্ঠীর প্রত্যাবর্তন: শান্তির পথে দৃঢ় পদক্ষেপ।

  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ২৭ জুন, ২০২৫
  • ৬১ বার পড়া হয়েছে

সেনাবাহিনীর প্রচেষ্টায় পার্বত্য চট্টগ্রামে বম জনগোষ্ঠীর প্রত্যাবর্তন: শান্তির পথে দৃঢ় পদক্ষেপ।

এলেক্স বড়ুয়া
বান্দরবান জেলা প্রতিনিধি

দীর্ঘদিন পর পার্বত্য চট্টগ্রামের বান্দরবান জেলার রুমা উপজেলার নিজ গ্রামে ফিরেছে বাস্তুচ্যুত বম জনগোষ্ঠীর পরিবারগুলো। কুকি চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ)-এর সশস্ত্র তৎপরতা এবং সহিংসতার কারণে যে নিরাপত্তাহীনতা দেখা দিয়েছিল, তাতে বাধ্য হয়ে বহু পরিবার পার্শ্ববর্তী দেশের নিরাপদ এলাকায় আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়েছিল।

সর্বশেষ তথ্যমতে, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সরাসরি তত্ত্বাবধান ও সহযোগিতায় ইতোমধ্যে ১২২ টি বম পরিবার নিজ নিজ পাড়ায় নিরাপদে ফিরে এসেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানিয়েছে, এই প্রত্যাবর্তন শুধু একটি পুনর্বাসন প্রক্রিয়া নয়, বরং এটি পার্বত্য অঞ্চলে দীর্ঘমেয়াদি শান্তি ও সহাবস্থানের পথে এক গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি।

এ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ২৪ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি। তিনি প্রত্যাবর্তনকারী পরিবারগুলোর উদ্দেশে বলেন, “আপনাদের ফিরে আসা শুধু আমাদের দায়িত্ব নয়, বরং এটি জাতীয় সংহতির প্রতীক এবং পার্বত্য শান্তির পথে একটি মাইলফলক। নিরাপত্তা, পুনর্বাসন, শিক্ষা ও জীবিকার ক্ষেত্রেও সেনাবাহিনী সবসময় পাশে থাকবে।”

এরই মাধ্যমে পাহাড়ের অন্যান্য জনগোষ্ঠীও আশার আলো দেখতে পেয়েছে এবং আগ্রহ তৈরি হয়েছে নিরাপদে ফিরে আসার বিষয়ে। সেনাবাহিনীর কঠোর অবস্থান স্পষ্ট—পার্বত্য চট্টগ্রামে কোনো ধরনের সশস্ত্র তৎপরতা গ্রহণযোগ্য নয় এবং এ বিষয়ে তারা সদা সতর্ক থাকবে।

সেনাবাহিনী পক্ষ হতে জানানো হয়েছে , যারা এখনও ফিরে আসতে পারেননি, তাদের নিরাপদ প্রত্যাবর্তন নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট সব সংস্থার সমন্বয়ে কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।

প্রশাসন ও নিরাপত্তা বাহিনী আশাবাদ ব্যক্ত করেছে, পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি, স্থিতিশীলতা এবং সম্মানজনক সহাবস্থান নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এ ধরনের উদ্যোগ ভবিষ্যতেও চলমান থাকবে।

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত -২০২৫, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট