আবারো আদিতমারী সীমান্তে ২৮ মে সন্ধ্যায় ভারতীয় ১৩ জন নাগরিককে পুশইনের চেষ্টা; বিজিবির বাঁধা
মাসুদ রানা নিরব,
লালমনিরহাট জেলা প্রতিনিধি
লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলার দূর্গাপুর সীমান্তে গতকাল রাতে ২৮ মে বুধবার সন্ধ্যা পার হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সীমান্তের লাইট অফ করে অন্ধকারে ১৩ জন ভারতীয় নাগরিককে বাংলাদেশে পুশ-ইনের চেষ্টা করে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ। বাংলাদেশ বিজিবি’র কঠোর ব্যবস্থায় ব্যর্থ করে তাদের অবৈধ ভাবে বাংলাদেশি নাগরিক অভিযোগ তুলে পুশ-ইনের চেষ্টা এবং রাত জেগে এখনো বিজিবি সদস্যরা সীমান্তে কড়া টহল অব্যাহত রয়েছে।এটি বাংলাদেশের তৎকালীন সময়ে ১নং বড় ইস্যু হয়ে দাঁড়িয়েছে।এমন ঘটনা ঐ জেলার একাধিক সীমান্তে একইভাবে ২৮ মে সকালে আসামের স্থানীয় বাসিন্দাদের বাংলাদেশে পুশ-ইনের চেষ্টা করে কিন্তু বাংলাদেশ সীমান্তরক্ষী বাহিনী ও গ্রামবাসী তাদের পুশ-ইনের চেষ্টা ব্যর্থ করে। তারপর ভারতীয় বিএসএফ ও বিজিবির প্রতাকা বৈঠক শেষে দৈর্ঘ্য প্রচেষ্টায় ভারতীয়দের ফিরিয়ে নেয় বিএসএফ।
জানা যায় যে,এমন ঘটনা শুধু জেলার আদিতমারী দূর্গাপুর সীমান্ত নয় বরং জেলার আদিতমারী ও হাতীবান্ধা এবং পাটগ্রামসহ জেলার একাধিক সীমান্তে ভারতীয় ৬৫ জন নাগরিককে পুশ-ইনের চেষ্টা করে ভারতীয় বিএসএফ। তারপর গ্রামবাসী ও বিজিবি পুশ-ইনের চেষ্টা ঠেকাতে কঠোর প্রতিবাদ করায় ব্যর্থ হয় এবং তাদের ফিরিয়ে নেয়া হলেও এখনো পর্যন্ত জেলার একাধিক সীমান্তে রাতের রাতের অন্ধকারে ভারতীয়দের পুশ-ইনের চেষ্টার নেই বিরাম।
বাংলাদেশ বিজিবি জানায় ,এখনো পর্যন্ত কঠোর অবস্থানে সজাগ রয়েছে বাংলাদেশ সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবির এবং এই ঘটনার প্রেক্ষিতে এ ধরনের ঘটনা ঘটলে জেলার একাধিক সীমান্তের জিরো পয়েন্টের ভিতরে বহিরাগত বাংলাদেশীদের না ডুকার কড়া নির্দেশ।