সাংবাদিকতা কি ও কেনো??—
মোহাম্মদ ইউনুস
চট্টগ্রাম বিভাগীয় ব্যুরো,
সাংবাদিকতা একটি মহৎ পেষা।প্রজাতন্ত্রের চতুর্থ অঙ্গ যাকে বলা হয় জাতির দর্পনও বটে! এটি অত্যন্ত মহৎ ও অসাধারণ একটি পেষা। সাংবাদিকতা বহু প্রকার হতে পারে, তবে আমার মতে দু প্রকার।১, প্রকৃত সাংবাদিক ও ২, হলুদ সাংবাদিক।প্রকৃত সাংবাদিক হলেন তারা যারা দেশ ও জাতির কল্যানে কাজ করেন, মানবতার জন্য কাজ করেন, সমাজের জন্য কাজ করেন ও প্রকৃত ন্যায় ও সত্য প্রকাশের জন্য কলম ধরেন। আর তার বিপরীতে যে বা যারা তারাই হলুদ। বিশেষ করে, সকল প্রকার অনিয়ম যাদের স্বভাব তায় মূলত হলুদ সাংবাদিকতা। পরিহার করকে হবে হলুদ সাংবাদিকতা। কারন এটা জাতির বিরুদ্ধে, দেশ ও সমাজের অকল্যাণকরও বটে!
তাহলে কিছু টা হলেও বুঝতে পারছেন সাংবাদিকতা কি!
এবার আসুন জেরে নেবো কেনো করবো সাংবাদিকতা?? আমি কি কারনে করি তাই বলি মন হতে ভালো লাগে লিখতে, পড়তে, শিখতে, জাতির সমস্যা তুলে ধরতে, সমাজের সমস্যা সমাজের উন্নয়ন চিত্র যাতে ফুঠে ওঠে সে চিন্তা করেই এ জগৎ এ আসা।তবে আমার মূল উদ্দেশ্য হলো মানুষ হিসেবে সত্যকে সমাজ, দেশ ও জাতির নিকট প্রতিষ্ঠা করা, দেশ জাতির সুনাম অর্জন বিশ্ব দরবারে তুলে ধরা। আমার ভালো লাগে আমার দেশ কে, দেশের মানুষ ও জাতির উজ্জ্বল গৌরবময় কার্যকর কার্যক্রম তুলে ধরতে। ভালো লাগে সুবিধাবঞ্চিত মানুষের পক্ষে কথা বলতে।ভালো লাগে দেশের জন্য কাজ করতে আর এ জন্য লেখাপড়ার পাশাপাশি শুরু হতেই বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় লিখতাম, ম্যাগাজিন বা মাসিক বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের বইতে লিখতাম, স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ম্যাগাজিনে লিখতাম।মনের আবেগ, অনুভূতি ভালোবাসা দিয়ে লিখতাম যার ধারাবাহিক প্রচেষ্টা এখনও অব্যাহত আলহামদুলিল্লাহ।ঘরের খেয়ে মওয়ের মেশ চড়ানোর মতোই আমার সাংবাদিকতা!তার মানে হলো আমি প্রকৃত সাংবাদিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য দিনরাত অব্যাহ চেষ্টা করে যাচ্ছি।সকল ধর্মের মানুষের জন্য শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি। সাথে সাথে ভালোবাসা অবিরাম রইলো ধন্যবাদ সকলকে আজকের কলাম এ পর্যন্ত ভালো লাগলে আমার এ লেখনি আপনিও চেষ্টা করবেন সৎ ও ন্যায় নীতি ভিত্তিক লেখরির জন্য!
শুভকামনা সবার জন্য শুভকামনা প্রিয় জন্মভূমি আমার বাংলাদেশের জন্য।
খোদাহাফেজ।