1. dailybanglard@gmail.com : দৈনিক বাংলার দিগন্ত : দৈনিক বাংলার দিগন্ত
  2. info@www.dailybanglardigant.online : দৈনিক বাংলার দিগন্ত :
বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৩:০৪ অপরাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি :
জরুরী সাংবাদিক নিয়োগ চলছে আপনার কাছে একটি দুর্দান্ত সুযোগ! "দৈনিক বাংলার দিগন্ত" সংবাদপত্রে জরুরী ভিত্তিতে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে।
শিরোনাম :
প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তে নিহত অত্যন্ত ৩,দগ্ধ ৩০ কুষ্টিয়ায় সেতু সংস্কারের ৬৫ লক্ষ টাকার কাজ সিডিউল মোতাবেক ও সরকারি নীতিমালা মেনে শেষ করেছেন সড়ক জনপদ কুষ্টিয়া জেলা সদর উপজেলা বিএনপির তরুণ নেতা হাজী মোঃ জয়নাল আবেদিন প্রধানকে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে পেতে চাই উপজেলা বাসি ধোবাউড়ায় থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে ভারতীয় মদসহ আটক ০১ ময়মনসিংহের তারাকান্দায় বাস ও পিকআপ মুখোমুখি সংঘর্ষে চালক নিহত আত্মসমর্পণকারী কেএনএফ সদস্যদের পরিবারের পাশে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী লালমনিরহাটে বাড়ছে পানি, পাঁচ উপজেলায় হতে পারে বন্যা সীতাকুণ্ডে ‘রাইজঅন’ শো রুম এর শুভ উদ্বোধন সম্পন্ন বারহাট্টা চিরুনি অভিযানে পাঁচজন আটক আদিতমারীতে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত ; আহত ২ !

সবাই একটু পরি, নতুন কিছু দিতে চাই পাশে চাই সবাইকে

  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৫৪ বার পড়া হয়েছে

সবাই একটু পরি, নতুন কিছু দিতে চাই পাশে চাই সবাইকে

নিজস্ব প্রতিবেদক
দৈনিক বাংলার দিগন্ত

সাংবাদিক পেটানোর পেছনে আমরা সবাই দায়ী! সাংবাদিকরা মার খায়, মামলা হয়, হামলা হয়—কিন্তু কেউ দায় নিতে চায় না! অথচ এই নিপীড়নের সবচেয়ে বড় কারিগর আমরা নিজেরাই!

একজন সাংবাদিক সাহস করে দুর্নীতি উন্মোচন করলেই, আরেকজন তার বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়! সাংবাদিকের প্রতিপক্ষ হয়ে দাঁড়ায় সাংবাদিকই! অপরাধীদের পাশে দাঁড়িয়ে কেউ কেউ বলে—”ভয় নেই, আমরা সামলে নেব!” এই সুবিধাবাদী ও বিশ্বাসঘাতকদের কারণেই সাংবাদিকতা আজ সবচেয়ে বিপদজনক পেশাগুলোর একটি হয়ে উঠেছে।

সাংবাদিক মানে কি আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জামায়াত বা অন্য কোনো দলের তকমা লাগানো মানুষ? আজ সংবাদপত্রের স্বাধীনতার কথা বলে যারা গলা ফাটায়, তাদের একাংশই অন্য সাংবাদিককে দমিয়ে রাখতে মরিয়া! দলীয় পরিচয়ের খাঁচায় সাংবাদিকদের এমনভাবে ঢোকানো হয়েছে যে, এখন সত্য বললেই বিপদ!

একসময় এক পক্ষ পুলিশের ছত্রছায়ায় প্রতিপক্ষ সাংবাদিককে দমন করত, মামলা দিত, হামলা করত। এখন সেই একই কাজ আরেক পক্ষ করছে! একদল সুবিধা নিয়েছে, এখন আরেকদল নিচ্ছে। কিন্তু সাংবাদিক মার খাওয়ার সংস্কৃতি থেকে বের হতে পারেনি কেউ!

এই লড়াইয়ে সবচেয়ে সুবিধাজনক অবস্থানে আছে রাজনীতিবিদরা এবং পুলিশ। তারা জানে, সত্যিকারের অনুসন্ধানী সাংবাদিক খুব কম, আর থাকলেও তাদের দমানোর জন্য সাংবাদিকদের ভেতরেই বিভেদ আছে! ফলে তারা নিশ্চিন্তে থাকতে পারে—কারণ সাংবাদিকরাই যখন সাংবাদিকের শত্রু হয়ে যায়, তখন শাসকগোষ্ঠীর কোনো চিন্তা থাকে না!

আমরা সাংবাদিক, কিন্তু নিজেদের মধ্যে ঐক্যহীন! আমরা অন্য সাংবাদিকের বিপদ দেখেও মুখ ফিরিয়ে নিই, সুযোগ বুঝে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার ফন্দি আঁটি। তাই সাংবাদিক মারা যায়, পুলিশ দিয়ে মামলা হয়, আর আমরা ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিই, মানববন্ধন করি, কাগজে লিখি। কিন্তু বাস্তবে কিছু বদলায় না!

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত -২০২৫, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট